ফাগুনেতে কৃষ্ণচূড়ায় লাগে আগুনের ত্যেজ,
চৈত্রতে দারুণ খরা
তবুও কৃষকের কাজের নেই শেষ।
বৈশাখেতে ঝড়ো হাওয়াই সকলেই বেসামাল,
জ্যৈষ্ঠ সেতো মধু মাস
ফলের বনেও শুনি পাখির গান।
আষাঢ়েতে মেঘলা আকাশে মেঘের গুড়গুড়,
শ্রাবণে উপচে পড়া প্লাবনে
নদীর দুই কুল ভাঙা শুরু।
ভাদ্র মাসে তাল
পাকে শেয়ালের শুনি হাক,
আশ্বিনেতে ব্যস্ত
চাষি
দেখে সোনা ফসল হয় হতবাক।
কার্তিকে হাল্কা ঠাণ্ডা চারিদিকে ঘন কুয়াশা,
অগ্রহায়ণে নতুন ফসল চাষির বুকে জাগে নতুন আশা।
পৌষের পিঠা পুলিতে সবার মনে নব জোস,
মাঘের শীতে কাঁপে দেশ সবাই সূর্যের অপেক্ষাতে
রোস।
এমনি করে বছর যায়
আবার বছর আসে
,
এভাবেই আমরা পাই
বারোমাসে আমাদের ছয় ঋতুকে।
মঙ্গলবার, ৮ মে, ২০১৮
বারো মাসের বৈচিত্র্য
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন